Location via proxy:   [ UP ]  
[Report a bug]   [Manage cookies]                
বিষয়বস্তুতে চলুন

শেলি উইন্টার্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
KanikBot (আলোচনা | অবদান)
ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ
 
(৫ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ১১টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = শেলি উইন্টার্স
| name = শেলি উইন্টার্স
| image = Studio publicity Shelley Winters.jpg
| image = SHelleywinters.jpg
| image_size =
| image_size =
| caption =
| caption = ১৯৫১ সালে উইন্টার্স
| native_name = Shelley Winters
| native_name = Shelley Winters
| native_name_lang = en
| native_name_lang = en
২৫ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:
}}
}}


'''শেলি উইন্টার্স''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Shelley Winters; জন্ম: শার্লি শ্রিফ্‌ট, [[১৮ আগস্ট]] [[১৯২০]] - [[১৪ জানুয়ারি]] [[২০০৬]]) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তার কর্মজীবনের ব্যপ্তি প্রায় পাঁচ দশক। এই সময়ে তিনি অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং দুটি [[একাডেমি পুরস্কার]], একটি [[এমি পুরস্কার]] ও একটি [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]] অর্জন করেছেন।
'''শেলি উইন্টার্স''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Shelley Winters; জন্ম: শার্লি শ্রিফ্‌ট, [[১৮ আগস্ট]] ১৯২০ - [[১৪ জানুয়ারি]] ২০০৬) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তার কর্মজীবনের ব্যপ্তি প্রায় পাঁচ দশক। এই সময়ে তিনি অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং দুটি [[একাডেমি পুরস্কার]], একটি [[এমি পুরস্কার]] ও একটি [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]] অর্জন করেছেন।


তিনি ''দ্য ডায়েরি অব আন ফ্রাংক'' (১৯৫৯) ও ''আ প্যাচ অব ব্লু'' (১৯৬৫) ছবিতে অভিনয় করে দুইবার [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে অস্কার]] জয় করেন এবং ''আ প্লেস ইন দ্য সান'' (১৯৫১) ও ''দ্য পসাইডন অ্যাডভেঞ্চার'' (১৯৭২) ছবিতে অভিনয় করে আরও দুটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ''আ ডাবল লাইফ'' (১৯৪৭), ''দ্য নাইট অব দ্য হান্টার'' (১৯৫৫), ''ললিটা'' (১৯৬২), ''আলফি'' (১৯৬৬) ও ''পিটস ড্রাগন'' (১৯৭৭)।
তিনি ''দ্য ডায়েরি অব আন ফ্রাংক'' (১৯৫৯) ও ''আ প্যাচ অব ব্লু'' (১৯৬৫) ছবিতে অভিনয় করে দুইবার [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে অস্কার]] জয় করেন এবং ''আ প্লেস ইন দ্য সান'' (১৯৫১) ও ''দ্য পসাইডন অ্যাডভেঞ্চার'' (১৯৭২) ছবিতে অভিনয় করে আরও দুটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ''আ ডাবল লাইফ'' (১৯৪৭), ''দ্য নাইট অব দ্য হান্টার'' (১৯৫৫), ''ললিটা'' (১৯৬২), ''আলফি'' (১৯৬৬) ও ''পিটস ড্রাগন'' (১৯৭৭)।
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
{{একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী}}
{{একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী}}
{{শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার}}
{{শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার}}
{{প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার সীমিত ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে সেরা অভিনেত্রী}}
{{প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার সীমিত ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী}}
}}
}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
৬৬ নং লাইন: ৬৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী - চলচ্চিত্র) বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী - চলচ্চিত্র) বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:সীমিত ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা]]
[[বিষয়শ্রেণী:নিউ ইয়র্ক শহরের অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন ইহুদি অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রীয় ইহুদি বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখক]]
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন লেখিকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার ডেমোক্র্যাট]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইহুদি মার্কিন লেখক]]
[[বিষয়শ্রেণী:নিউ ইয়র্কের (অঙ্গরাজ্য) ডেমোক্র্যাট]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার সমাজকর্মী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনীয় ইহুদি বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখিকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখক]]
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন ইহুদি]]

০০:১৭, ৮ জুলাই ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

শেলি উইন্টার্স
Shelley Winters
জন্ম
শার্লি শ্রিফ্‌ট

(১৯২০-০৮-১৮)১৮ আগস্ট ১৯২০
মৃত্যু১৪ জানুয়ারি ২০০৬(2006-01-14) (বয়স ৮৫)
বেভারলি হিলস, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
জাতীয়তামার্কিন
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৪৩-২০০৬
দাম্পত্য সঙ্গীম্যাক পল মেয়ার
(বি. ১৯৪২; বিচ্ছেদ. ১৯৪৮)

ভিত্তোরিও গাসমান
(বি. ১৯৫২; বিচ্ছেদ. ১৯৫৪)

অ্যান্থনি ফ্রঁসোয়া
(বি. ১৯৫৭; বিচ্ছেদ. ১৯৬০)

গেরি ডিফোর্ড (বি. ২০০৬)
সন্তান

শেলি উইন্টার্স (ইংরেজি: Shelley Winters; জন্ম: শার্লি শ্রিফ্‌ট, ১৮ আগস্ট ১৯২০ - ১৪ জানুয়ারি ২০০৬) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তার কর্মজীবনের ব্যপ্তি প্রায় পাঁচ দশক। এই সময়ে তিনি অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং দুটি একাডেমি পুরস্কার, একটি এমি পুরস্কার ও একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন।

তিনি দ্য ডায়েরি অব আন ফ্রাংক (১৯৫৯) ও আ প্যাচ অব ব্লু (১৯৬৫) ছবিতে অভিনয় করে দুইবার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে অস্কার জয় করেন এবং আ প্লেস ইন দ্য সান (১৯৫১) ও দ্য পসাইডন অ্যাডভেঞ্চার (১৯৭২) ছবিতে অভিনয় করে আরও দুটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল আ ডাবল লাইফ (১৯৪৭), দ্য নাইট অব দ্য হান্টার (১৯৫৫), ললিটা (১৯৬২), আলফি (১৯৬৬) ও পিটস ড্রাগন (১৯৭৭)।

চলচ্চিত্রের পাশাপাশি তিনি টেলিভিশনেও অভিনয় করেছেন। তিনি সিটকম রোজিঅ্যান-এ দীর্ঘদিন কাজ করেন। এছাড়া তিনি তিনটি আত্মজীবনীমূলক বই রচনা করেছেন।

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

শেলি উইন্টার্স ১৯২০ সালের ১৮ই আগস্ট মিজুরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম শার্লি শ্রিফ্‌ট। তার পিতা ইয়োনাস শ্রিফ্‌ট ছিলেন পোশাক পরিকল্পনাকারী এবং মাতা রোজ (জন্মনাম: উইন্টার) ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী।[] তার পিতামাতা দুজনেই ইহুদি ছিলেন। তার পিতা অস্ট্রিয়া থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসেন এবং তার মাতা সেন্ট লুইসে অস্ট্রীয় অভিবাসী পিতামাতা ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. হারমেৎজ, আলজিন (১৫ জানুয়ারি ২০০৬)। "Shelley Winters, Tough-Talking Oscar Winner in 'Anne Frank' and 'Patch of Blue', Dies"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৮ 
  2. "Shelley Winters"জিউয়িশ উইমেন আর্কাইভ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]