স্পোর্টস ক্লাব স্লাভিয়া প্রাহা
পূর্ণ নাম | স্পোর্তভনি ক্লুব স্লাভিয়া প্রাহা – ফুটবল এএস | ||
---|---|---|---|
ডাকনাম | চেরভেনোবিয়ি (লাল এবং সাদা) সেশিভানি (সেলাই) [নোট ১] ভেচনা স্লাভিয়া (চিরন্তন স্লাভিয়া) | ||
প্রতিষ্ঠিত | ২ নভেম্বর ১৮৯২ | এসিওএস (আকাদেমিস্কি সিকলিস্তিস্কি অদবর স্লাভিয়া)||
মাঠ | সিনোবো স্টেডিয়াম, ভারশোভিসে, প্রাগ ১০, প্রাগ | ||
ধারণক্ষমতা | ২০,২৩২ | ||
মালিক | সিনোবো গ্রুপ, সিআইটিআইসি গ্রুপ | ||
সভাপতি | ইয়ারোস্লাভ ভার্গিক | ||
প্রধান কোচ | ইন্দ্রিখ ত্রাপিশভস্কি | ||
লিগ | চেক প্রথম লীগ | ||
২০১৮–১৯ | ১ম | ||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | ||
| |||
স্পোর্তভনি ক্লুব স্লাভিয়া প্রাহা – ফুটবল (সাধারণত স্লাভিয়া প্রাহা / স্লাভিয়া প্রাগ উচ্চারিত [ˈslaːvɪja ˈpraɦa] নামে সুপরিচিত; এছাড়াও স্লাভিয়া প্রাহা ক্রীড়া ক্লাব – ফুটবল বা স্পোর্ট ক্লাব স্লাভিয়া প্রাহা – ফুটবল নামে পরিচিত) হচ্ছে চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগের একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এবং ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতার পরে চেক প্রজাতন্ত্রের দ্বিতীয় সবচেয়ে সফল ক্লাবে পরিণত হয়েছে।[১]
এই ক্লাবটি চেক প্রজাতন্ত্রের শীর্ষ স্তরের লীগ, চেক প্রথম লীগে খেলে থাকে। এই ক্লাবটি চেক ফুটবলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা স্পার্তা প্রাহার সাথে প্রাহা ডার্বি খেলে থাকে। ১৯৩৮ সালে মিত্রোপা কাপসহ স্লাভিয়া ১৯টি শিরোপা, বেশ কয়েকটি চেক কাপ জয়লাভ করেছে। ১৯৯৩ সালে চেক লীগের প্রতিষ্ঠার পর থেকে ক্লাবটি পাঁচটি লীগ শিরোপা জয়লাভ করেছে। এই ক্লাবটি ১৯৯৫–৯৫ উয়েফা কাপের সেমিফাইনালেও পৌঁছেছে এবং ২০০৭–০৮ মৌসুমে ক্লাবের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে অংশগ্রহণ করেছে। ২০১৯ সালে, স্লাভিয়া ২০১৮–১৯ উয়েফা ইউরোপা লীগের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে এবং ক্লাবের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের জন্য ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
পুরুষদের মূল দল ছাড়াও স্লাভিয়া প্রাহার সংরক্ষিত, যুব এবং নারী দল রয়েছে।
অর্জন
[সম্পাদনা]ঘরোয়া
[সম্পাদনা]- লীগ
- বোহেমীয় ফুটবল ইউনিয়ন চ্যাম্পিয়নশিপ
- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯১৩
- চ্যাম্পিয়ন (১৩): ১৯২৫, ১৯২৮–২৯, ১৯২৯–৩০, ১৯৩০–৩১, ১৯৩২–৩৩, ১৯৩৩–৩৪, ১৯৩৪–৩৫, ১৯৩৬–৩৭, ১৯৩৯–৪০, ১৯৪০–৪১, ১৯৪১–৪২, ১৯৪২–৪৩, ১৯৪৬–৪৭
- কাপ
- অন্যান্য
- চেক চ্যাম্পিয়নশিপ
- চ্যাম্পিয়ন (৬): ১৮৯৭ বসন্ত, ১৮৯৭ শরৎ, ১৮৯৮, ১৮৯৯, ১৯০০, ১৯০১
আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯৩৮
- রানার-আপ (১): ১৯৩০
নোট
[সম্পাদনা]- ↑ সেশিভানি অর্থ হচ্ছে "একত্রে সেলাই", যা ঐতিহ্যগতভাবে লাল অর্ধেক এবং সাদা অর্ধেককে একসাথে সেলাই করা নির্দেশ করে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Historická tabulka"। Fortuna Liga। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইডেন স্টেডিয়ামের ওয়েবসাইট
- উয়েফা.কমে স্লাভিয়া প্রাহা