Location via proxy:   [ UP ]  
[Report a bug]   [Manage cookies]                

Khulna Knowledge Notes

Download as pdf or txt
Download as pdf or txt
You are on page 1of 23

খুলনা বিভাগে মোট ১০ টি জেলা রয়েছে।

ক) বাগেরহাট জেলা :

▪️ বর্ত মানে খুলনা বিভাগের অন্তর্গত বাগেরহাট শহরের পূর্ব নাম ছিল ‘খলিফাতাবাদ’।
এটি শাহী বাংলার পুদিনার শহর নামেও পরিচিত ছিল।

▪️ বাগেরহাটকে বলা হয় ‘ঐতিহাসিক মসজিদের নগরী’।


▪️ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাগেরহাট জেলা ছিল ৯ নং সেক্টরের অধীন।
▪️ বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৮৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী বাগেরহাট জেলা হিসেবে
উন্নীত হয়।

▪️ ইউনেসকো ঘোষিত বাংলাদেশে যে তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান রয়েছে, তার দুটির
গর্বিত অবস্থান এই বাগেরহাটে। এর একটি হচ্ছে – ঐতিহাসিক ষাটগম্বু জ মসজিদসহ
খানজাহান (রহ:) এর কীর্তি, অন্যটি প্রকৃতির অপার বিষ্ময় সুন্দরবন।

bcsprostuti face book group 1


▪️ অনেকে কেবল মাত্র ষাটগম্বুজ মসজিদকেই বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান মনে করলেও
প্রকৃত পক্ষে খানজাহান আমলে তার দ্বারা নির্মিত মসজিদসহ পুরো শহরটিই
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেসকো) ১৯৮৩ সালে বিশ্ব
ঐতিহ্যের স্থান হিসাবে তালিকাভু ক্ত ( নথিভু ক্ত) করে এবং ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে ইউনেস্কো
এই সম্মান প্রদান করে।

▪️ বিশ্বের হারিয়ে যাওয়া ১৫টি শহরের তালিকায় (ফোর্বস) রয়েছে এই জেলার নাম।
প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা :

🚀 ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ :


▪️ বাংলাদেশে নির্মিত প্রাচীন আমলের মসজিদ গুলোর মধ্যে সর্ববৃহত।
▪️ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা বাগেরহাট শহর থেকে মাত্র ৭ কিলোকিটার দুরে
সুন্দরঘোনা গ্রামে অবস্থিত ষাটগম্বু জ মসজিদটি।

▪️ মসজিদটির স্থাপত্যশৈলী দেখলে নিশ্চিত ভাবে ধারণা করা হয় এটি


খান-ই-জাহানের নির্মিত ( সুলতানী আমলে )। তিনি সম্ভবত ১৫শ শতাব্দীতে এটি
নির্মাণ করেন।

▪️ এই মসজিদটির নির্মাণ কাজ ১৪৪২ সালে শুরু হয়েছিল এবং এটি ১৪৯৯ সালে
সমাপ্ত হয়।

bcsprostuti face book group 2


▪️ মসজিদটি ষাটগম্বুজ নামে পরিচিত হলেও এতে মোট গুম্বুজ আছে ৮১টি।
মসজিদের ভেতরে ৬০টি স্তম্ভ বা পিলার আছে, স্থানীয় ভাষায় যা খাম্বা নামে পরিচিত
ছিল।

▪️ ইতিহাস : সুলতান নসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের (১৪৩৫-৫৯) আমলে খান


আল-আজম উলুগ খানজাহান সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে খলিফাবাদ রাজ্য গড়ে
তোলেন। খানজাহান বৈঠক করার জন্য একটি দরবার হল গড়ে তোলেন, যা পরে ষাট
গম্বু জ মসজিদ হয়।

▪️ মসজিদ প্রাঙ্গণে যা যা দেখতে পাবেন :


👉 ঘোড়া দিঘি :
সাধু ওলুগ খান জাহান বাগেরহাট এলাকায় অনেক পুকুর খনন করেছিলেন। ঘোড়া
দিঘি তাদের মধ্যে অন্যতম। খান জাহান এই অঞ্চলটি জয় করেছিলেন এবং এখানে
ইসলাম প্রচার করেছিলেন। তখন এই অঞ্চলে পানীয় জলের তীব্র অভাব দেখা দিয়েছে।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য তিনি মসজিদের নিকটে এই বিশাল পানির ট্যাঙ্কটি খনন
করেছিলেন। সেই থেকে ঘোড়া দিঘি এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য পানীয় জলের
নিখরচায় উৎস হয়ে ওঠে। শ্রুতি মতে, খান জাহান ঘোড়ায় চড়ে ট্যাঙ্কটি মাপলেন।
এভাবে ট্যাঙ্কটির নাম হয়ে গেল। অন্যান্য সূত্র জানায় যে এখানে ঘোড়ার প্রতিযোগিতা
হত এবং অনেকগুলি ঘোড়া এই ট্যাঙ্কের তীরে বাঁধা ছিল। এই কারণে লোকেরা এটিকে
ঘোড়া দিঘি বলতে শুরু করে। পুকুরে অনেক কুমির রয়েছে।

bcsprostuti face book group 3


👉 জাদুঘর :
এটি ১৯৯৫ সালে ইউনস্কোর তহবিলের সাহায্যে খান জাহানের সংরক্ষণ এবং এই
অঞ্চলের মুসলিম সংস্কৃতি ও স্থাপত্য সংরক্ষণের জন্য নির্মিত হয়েছিল।

খান জাহান আলীর সমাধিসৌধ :

বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত কথিত ঠাকুর দিঘি’র পাড়ের উপর অবস্থিত একটি কৃত্রিম
উঁচু ঢিবি। এটি বর্ত মানে খান জাহান সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স নামেও পরিচিত ।

👉 জিন্দাপীর মসজিদ :
বাগেরহাট খান জাহান আলী মাজার এর পশ্চিম পাশ কিছু দূর এগিয়ে একটি রাস্তা
নেমে গেছে যার পাশে এক গুম্বু জ বিশিষ্ট একটি মসজিদ যা জিন্দা পীরের মাজার নামে
পরিচিত।

👉কোদলা মঠ :
এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক সপ্তদশ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়। এ মঠের
নাম কোদলা মঠ হলেও স্থানীয়ভাবে অযোধ্যা মঠ নামেও পরিচিত। বারো ভুঁ ইয়ার
অন্যতম রাজা প্রতাপাদিত্যের উদ্যেগে তার গুরু (সভাপন্ডিত) অবিলম্ব সরস্বতীর
স্মতিস্তম্ভ হিসাবে মঠটি নির্মান করা হয়।

bcsprostuti face book group 4


এছাড়াও আছে -

🚀ঠান্ডা পীর মসজিদ


🚀চুনাখোলা মসজিদ
🚀নয়গম্বুজ মসজিদ
🚀এক গম্বুজ জামে মসজিদ
🚀পীর আলীর সমাধি
🚀দশ গম্বুজ মসজিদ
🚀ছয় গুম্বজ মসজিদ, বৈটপুর
🚀খান জাহানের নির্মিত প্রাচীন রাস্তা ইত্যাদি।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য :

🚀সুন্দরবন

bcsprostuti face book group 5


▪️ পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই
অপরূপ বনভূ মি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট ও বরগুনা জেলার কিছু
অংশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ
পরগনা জুড়ে বিস্তৃত।

▪️ সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন


বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূ মি।

▪️ ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,৫১৭ বর্গ কিলোমিটার
(৬৬%) রয়েছে বাংলাদেশে এবং বাকি অংশ (৩৪%) রয়েছে ভারতের মধ্যে।

▪️ সুন্দরবন ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে


স্বীকৃতি লাভ করে। বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূ মিখণ্ডের
সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ
হয়েছে; যথাক্রমে 'সুন্দরবন' ও 'সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান' নামে।

▪️ ১৯৯২ সালের ২১ মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।


▪️ সর্বাধিক প্রচুর গাছের প্রজাতি হল সুন্দরী এবং গেওয়া।
▪️ প্রস্তাবিত কয়লা চালিত রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র টি বাংলাদেশের খুলনার বাঘেরহাট
জেলার রামপাল উপজেলায় সুন্দরবন থেকে ১৪ কিলোমিটার (৮.৭ মাইল) উত্তরে
অবস্থিত।

bcsprostuti face book group 6


🚀কটকা সমুদ্র সৈকত :
খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার কয়রা ইউনিয়নে অবস্থিত।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ মনোগ্রোভ বন সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্ব কোণে এই সমুদ্র সৈকতটি


অবস্থিত।

মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্থিত।

🚀 দুবলার চর :
বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের
দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা চর নামে হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলা এবং
হরিণের জন্য বহুল পরিচিত।

কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে এটি একটি বিচ্ছিন্ন চর। এই চরের মোট আয়তন ৮১
বর্গমাইল।

🚀ঢাংমারী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য :


বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত।

bcsprostuti face book group 7


২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

৩৪০.০০ হেক্টর জমি নিয়ে এই বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি গঠিত।

শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে ঢাংমারী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য শকুনের


জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত।

খ) চুয়াডাঙ্গা জেলা :

▪️ দেশ ভাগের পূর্বে পশ্চিমবঙ্গের "নদীয়া" জেলার অন্তর্ভু ক্ত ছিল। পরে কুষ্টিয়া জেলার
অন্তর্ভু ক্ত হয়।

▪️ বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষর মুক্ত ও দারিদ্র্য মুক্ত জেলা


▪️ মুক্তিযুদ্ধের সর্বপ্রথম কমান্ড দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় কমান্ড গঠিত হয়েছিল
চুয়াডাঙ্গা জেলায়।

▪️ মুক্তিযুদ্ধের ৮ নং সেক্টররের হেড কোয়ার্ট ার ছিল চুয়াডাঙ্গা সদরের ৪ নং EPR এর


হেডকোয়ার্ট ার।

▪️ ৪ নং EPR প্রধান মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং ডা. আসহার-উল-হক


জোয়ার্দ ার চুয়াডাঙ্গা শহরের বড় বাজার চৌরাস্তার মোড়ে সর্বপ্রথম দখলদার সামরিক
বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

bcsprostuti face book group 8


▪️ স্বাধীন বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ ব্যাবস্থা প্রথম প্রতিষ্ঠা লাভ করে
এখানে।

▪️ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল অস্থায়ী রাজধানী ঘোষণা করা হয় চুয়াডাঙ্গাকে, যা ১৬ ই


এপ্রিল পর্যন্ত কার্যকর ছিল। ( পরর্বতিতে মেহেরপুর এর বৈদ্যনাথ তলা - বর্ত মান
মুজিবনগরে সরিয়ে নেওয়া হয়। )

▪️ প্রথম রেলপথ ১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া জেলার
জগতী পর্যন্ত। এটি বাংলাদেশের প্রথম রেলওয়ে স্টেশন।

▪️ রেডক্রস সোসাইটি চুয়াডাঙ্গাতে।


▪️ দেশের সর্ববৃহৎ চিনিকল কেরু এন্ড কোম্পানি চুয়াডাঙ্গাতে স্থাপিত হয় ১৯৩৮
সালে। তবে উপজাত হিসেবে এই কারখানা থেকে মদ্য উৎপাদিত হয়ে থাকে।

▪️ দর্শনীয় স্থান :
🚀পুলিশ পার্ক - পুলিশ সুপার-এর কার্যালয় সংলগ্ন
🚀শিশু স্বর্গ - ফেরি ঘাট রোড
🚀নাটুদহের আট কবর - মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আটজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর
bcsprostuti face book group 9
🚀ঘোলদাড়ী শাহী মসজিদ (১০০৬ খ্রিষ্টাব্দ) - আলমডাঙ্গা উপজেলার ঘোলদাড়ী
গ্রামে

🚀নীলকুঠি - কার্পাসডাঙ্গা ও ঘোলদাড়ি


🚀আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন - ব্রিটিশ আমলে নীলকুঠি হিসেবে ব্যবহৃত হত।
ইত্যাদি।

গ) যশোর জেলা :

▪️ প্রাচীনকালে গেীড় জনপদের সীমানা ছিল: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বৃহত্তর যশোর ,


মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূ ম ও বর্ধমান।

▪️ যশোর শহর ভৈরব নদ এর তীরে অবস্থিত।


▪️ যশোর কে ফুলের রাজধানী বলা হয় কেননা যশোরের গদখালি থেকে
বাংলাদেশের ৮০% ফুল সরবরাহ করা হয়। এছাড়া যশোরকে বলা হয় প্রথম ডিজিটাল
জেলা, দক্ষিণ পশ্চিমের প্রবেশদ্বার ইত্যাদি।

▪️ এটি প্রথম বাংলাদেশের শত্রুমুক্ত জেলা।


bcsprostuti face book group 10
▪️ ১৭৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই যশোর অবিভক্ত বাংলার একটি জেলা ছিল।
▪️ যশোর' শব্দটি 'যশোহর' শব্দের অপভ্রংশ।
গুরুত্বপূর্ণ স্থান :

🚀 যশোর আইটি পার্ক যা শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক নামেও


পরিচিত :

বাংলাদেশের যশোর শহরের নাজীর শংকর এলাকা অবস্থিত প্রথম আইটি পার্ক ।
২০১৭ সালের ৫ অক্টোবর উদ্বোধন করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
দেশের আইসিটি সেক্টরের বিকাশে যশোরে যাত্রা শুরু করেছে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার
টেকনোলজি পার্ক । ১০ই ডিসেম্বর, ২০১৭ইং গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের
মাধ্যমে এই আইটি পার্কে র আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

🚀বেনাপোল স্থল বন্দর :


বাংলাদেশের সব থেকে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল যশোরে অবস্থিত। বাংলাদেশ ও ভারত
সীমান্তের কাছে অবস্থিত যশোর জেলার শার্শা উপজেলার অন্তর্গত একটি গ্রামের নাম
বেনাপোল। বেনাপোলে আছে একটি সীমান্ত তল্লাশী ঘাঁটি ও একটি আন্তর্জ াতিক স্থল
বন্দর, যা বেনাপোল স্থল বন্দর (Benapole Land Port) নামে পরিচিত। বাংলাদেশ
স্থল বন্দর কর্তৃ পক্ষ কতৃ ক পরিচালিত বেনাপোল স্থল বন্দরের বিপরীতে ভারতের

bcsprostuti face book group 11


অংশটি পেট্রাপোল নামে পরিচিত, এটি পশ্চিম বাংলার বনগাঁ মহুকুমার অন্তর্ভু ক্ত। আর
বেনাপোল রেলস্টেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা
চালু রয়েছে।

বাংলাদেশ এবং ভারতের স্থল বাণিজ্যের প্রধান কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত বেনাপোল স্থল
বন্দরটি কলকাতা হতে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। দুই দেশের মধ্যাকার
বাণিজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ বেনাপোলের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। ফলে অর্থনৈতিক ভাবে
গুরুত্বপূর্ণ বেনাপোল স্থল বন্দরে শুল্ক আদায়ের জন্য কাস্টম হাউস রয়েছে। পণ্য
বাণিজ্য এছাড়াও এই স্থল পথে প্রতিদিন শত শত ভ্রমণকারী দুই দেশের মধ্যে চলাচল
করে।

ঘ) ঝিনাইদহ জেলা

গুরুত্বপূর্ণ স্থান :

🚀নলডাঙ্গা মন্দির :
ঝিনাইদহের নলডাঙ্গা ইউনিয়নে অবস্থিত মন্দির। ১৬৫৬ সালে রাজা বাহাদুর প্রথম
ভূ ষণ দেবরায় নলডাঙ্গা মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন ।

🚀নলডাঙ্গা জমিদার রাজবাড়ী


🚀সাতগাছিয়া গায়েবানা মসজিদ :
bcsprostuti face book group 12
বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
এটি কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়ন থেকে ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে
সাতগাছিয়া গ্রামে অবস্থিত।

🚀শৈলকুপা জমিদার বাড়ি :


একসময় "শিকদার স্ট্রিট" নামে পরিচিত ছিল।

ঙ) খুলনা জেলা

▪️ খুলনা জেলা জাহানাবাদ নামেও পরিচিত ছিল।


▪️ খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা, ভৈরব এবং ময়ুর নদীর তীর
জুড়ে অবস্থিত।

▪️ খুলনার সমুদ্র বন্দর মংলা খুলনা নগরীর দক্ষিণ-পূর্ব দিকে পশুর নদীর তীরে
অবস্থিত যেটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দ্বিতীয় ব্যস্ততম সমুদ্র বন্দর যার
কারণে খুলনাকে চট্টগ্রামের পর ২য় বৃহত্তম বন্দর নগরীও বলা হয়ে থাকে।

▪️ ইউনেস্কো স্বীকৃতি প্রাপ্ত পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন খুলনা জেলার
দক্ষিণাংশে অবস্থিত। খুলনাকে সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার বলা হয়।

▪️ রাজধানী ঢাকা থেকে খুলনা শহরের দূরত্ব সড়কপথে পদ্মাসেতু হয়ে ২১২
কি.মি.।

bcsprostuti face book group 13


▪️ অর্থনৈতিক উন্নতি এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সুবিধার কারণে খুলনা কে
বাংলার কুয়েত সিটি বলা হয়।

দর্শনীয় স্থান :

🚀খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর


🚀খানজাহান আলী সেতু :
রূপসা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু । এটি রূপসা সেতু নামেও পরিচিত।

🚀জাহানাবাদ বনবিলাস চিড়িয়াখানা ও শিশু পার্ক


🚀শহীদ হাদিস পার্ক
🚀জাতিসংঘ পার্ক :
বাংলাদেশের খুলনা জেলার খুলনা শহরে অবস্থিত একটি শিশু পার্ক । এটি নগরীর
খানজাহান আলী সড়কের পাশে অবস্থিত। ১৯৯৪ সালে মহানগরী শিশু পার্ক নামে
পার্ক টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯৫ সালে জাতিসংঘের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে
পার্ক টির নাম পরিবর্ত ন করে রাখা হয় জাতিসংঘ পার্ক ।

🚀মংলা বন্দর :

bcsprostuti face book group 14


এটি বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম এবং ২য় ব্যস্ততম সমুদ্র বন্দর। এটি খুলনা মহানগরীর
দক্ষিণ-পূর্বে পশুর নদীর তীরে অবস্থিত। বন্দরটি ১৯৫০ সালের ১ ডিসেম্বর
প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বন্দরের আদি নাম চালনা বন্দর। এটি প্রথমে খুলনার চালনাতে
প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে বন্দরের জন্য প্রয়োজনীয় ভৌগোলিক অবস্থান গত
সুবিধার কারণে চালনা থেকে কিছু দুর সামনে খুলনা-বাগেরহাট জেলার সীমান্তে
মংলায় স্থানান্তরিত হয়। খুলনা মহানগরীর খালিশপুরে বন্দরটির প্রধান কার্যালয়
অবস্থিত। মোংলা বন্দরে মোংলা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (মংলা ইপিজেড)
এরও অবস্থান।

🚀শেখ রাসেল ইকো পার্ক ইত্যাদি।


চ) কুষ্টিয়া জেলা :

▪️ কুষ্টিয়া একটি প্রাচীন জনপদ। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার একটি মহকুমা ছিল।
▪️ এ জেলাতে রয়েছে ইসলাম বিষয়ক বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি ও স্বাধীন
বাংলাদেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।

▪️ কুষ্টিয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।


▪️ বাংলাদেশের সবচেয়ে শুদ্ধ ভাষা অর্থাৎ বাংলাদেশে বাংলা ভাষার সবচেয়ে
প্রমিত রূপ বলা হয়ে থাকে।

▪️ শিল্প প্রতিষ্ঠানের দিক দিয়ে এ-জেলা দেশের খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কুষ্টিয়া শহর
ছাড়াও এ জেলায় কুমারখালী ও ভেড়ামারা পৌরসভায় বিসিক শিল্প গড়ে ওঠেছে৷
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় বাংলাদেশের বৃহত্তম তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত।

bcsprostuti face book group 15


▪️ এছাড়াও এ জেলাটিতে তামাক ও পানের চাষ লক্ষণীয়।
গুরুত্বপূর্ণ স্থান :

🚀রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ী :
কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত কুঠিবাড়ী রয়েছে।

🚀ফকির লালন সাঁইজির মাজার :


বাউল ফকির লালন সাঁইজির মাজার কুমারখালি উপজেলার চাঁপড়া ইউনিয়নের
ছেউড়িয়া গ্রামে।

🚀মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা :


বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা
কুমারখালী উপজেলার লাহিনীপাড়ায় অবস্থিত।

🚀লালন শাহ সেতু :


কুষ্টিয়া জেলার পদ্মা নদীর উপর নির্মিত "লালন শাহ" সেতু টি বাংলাদেশের তৃ তীয়
বৃহত্তম সেতু ।

🚀গঙ্গা - কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প (জি - কে প্রজেক্ট) :

bcsprostuti face book group 16


গঙ্গা নদীর দক্ষিণ তীরের বিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে (বাংলাদেশের ভূ খন্ডে) সেচের জন্য
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃ ক গৃহীত একটি প্রকল্প। কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা,
ঝিনাইদহ এবং মাগুরা জেলার ১,৯৭,৫০০ হেক্টর জমি এ সেচ কার্যক্রমের
আওতাভু ক্ত। এর মধ্যে ১,৪২,০০০ হেক্টর জমি সেচযোগ্য। উল্লিখিত চারটি জেলার
সর্বমোট ১৩টি উপজেলায় এ কার্যক্রম বিস্তৃত।

উপজেলাগুলি হলো - কুষ্টিয়া সদর, কুমারখালী, খোকসা, মিরপুর, ভেড়ামারা,


চুয়াডাঙ্গা সদর, আলমডাঙ্গা, ঝিনাইদহ সদর, হরিণাকুন্ড, শৈলকূপা, মাগুরা সদর,
শ্রীপুর এবং দৌলতপুর।

🚀মুক্তবাংলা ভাস্কর্য :
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্মরনার্থে বাংলাদেশের একটি অন্যতম ভাস্কর্য।

এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পাশেই নির্মাণ


করা হয়।

চিত্রকর রশিদ আহমেদ এই ভাস্কর্যটির নকশা করেছিলেন।

ভাস্কর্যটি ইসলামী স্থাপত্য ও আধুনিক ধারনার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চতু র্থ উপাচার্য মুহাম্মাদ ইনাম-উল হক এই ভাস্কর্যটি


১৯৯৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করেন।

bcsprostuti face book group 17


মুক্তবাংলা ভাস্কর্যটির সাতটি স্তম্ভ সংবলিত গম্বু জের ওপর রয়েছে দৃঢ় মুষ্টিবদ্ধ
মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার রাইফেল নিয়ে, যা সাত সদস্যের ১৯৭১ সালের অস্থায়ী
মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিসভার প্রতীক।

ছ) মাগুরা জেলা :

গুরুত্বপূর্ণ স্থান :

🚀সিদ্ধেশ্বরী মঠ :
বাংলাদেশের মাগুরা জেলায় অবস্থিত একটি মঠ। দৃষ্টিনন্দন এই প্রত্নতাত্ত্বিক
অবকাঠামোটি নবগঙ্গা নদীর তীরে প্রতিষ্ঠিত এবং পূর্বে একে 'কালিকাতলা শ্মশান'
নামেও অবহিত করা হতো।

🚀রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ-দুর্গ


জ) মেহেরপুর জেলা :

▪️ বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী।


▪️ ১৯৮৪ সালে কুষ্টিয়া থেকে পৃথক করে মেহেরপুরকে স্বতন্ত্র জেলার মর্যাদা দেয়া
হয়।

▪️ মেহেরপুর নামকরণ সম্পর্কে এ পর্যন্ত দুটি অনুমানসিদ্ধ তথ্য আমরা জানা যায়।
একটি হচ্ছে ইসলাম প্রচারক দরবেশ মেহের আলী নামীয় জনৈক ব্যক্তির নামের

bcsprostuti face book group 18


সাথে সামঞ্জস্য রেখে ষোড়শ শতকের অথরা তার কিছু কাল পরে মেহেরপুর
নামকরণের সৃষ্টি হয়েছে।

মেহেরপুর নামকরণের উৎপত্তি সম্পর্কে দ্বিতীয় দিকটি এখানে উল্লেখ্য, পূর্ববঙ্গ


রেলওয়ের বাংলায় ভ্রমণ গ্রন্থে বিখ্যাত বচনকার মিহির ও তা ঁর নিজের পুত্রবধু খনা
(খনার বচন বিখ্যাত) ভৈরব নদীর তীরস্থ এ অঞ্চলে বাস করতেন। তার নামানুসারে
প্রথমে মিহিরপুর এবং পরবর্তীতে অপভ্রংশে মেহেরপুর নামকরণ হয়েছে বলে
অনুমান করা হয়।

▪️ এ জেলার সুস্বাদু আমের সুনাম রয়েছে।


গুরুত্বপূর্ণ স্থান :

🚀আমঝুপি নীলকুঠি :
মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত তৎকালীন ইংরেজ নীলকুঠি ও বাংলাদেশের
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এটি মেহেরপুর জেলা থেকে ৬ কিলোমিটার পূর্বে আমঝুপি
নামক গ্রামে অবস্থিত। পুরো নীলকুঠি কমপ্লেক্সটি ৭৭ একরের বেশি জায়গাজুড়ে
অবস্থিত।
এর পাশেই রয়েছে কাজলা নদী। উপমহাদেশে নীলচাষের অবসানের পর বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠিত হলে ১৯৭২ সালে এটি প্রথম সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

🚀ভাটপাড়া নীলকুঠি :

bcsprostuti face book group 19


বাংলাদেশের মেহেরপুরে অবস্থিত একটি নীলকুঠি। ব্রিটিশ শাসনামলে এদেশে নীল
চাষ পরিচালনার জন্য ইংরেজরা বিভিন্ন স্থানে কুঠি গড়ে তোলে যা নীলকুঠি নামে
পরিচিত।

🚀মুজিবনগর (পূর্বনাম বৈদ্যনাথতলা) :


বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত (তৎকালীন কুষ্টিয়া) এটি একটি
ঐতিহাসিক স্থান।

মুক্তিযুদ্ধে নেতৃ ত্বদানকারী বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার ১০ এপ্রিল ১৯৭১


সালে গঠন করা হয়, এরপর তৎকালীন ভবেরপাড়ার বৈদ্যনাথতলার (বর্ত মান
মুজিবনগরের) আম্রকাননে ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে সরকার শপথ গ্রহণ করে।

এই সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি
ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন
আহমদ এই স্থানের নামকরণ মুজিবনগর করেছিলেন।

তখন সরকারি নথির শীর্ষে লেখা থাকত ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,


মুজিবনগর’। সরকারের ঠিকানা ছিল মুজিবনগর।

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ পর্যন্ত মুজিবনগর ছিল


সরকারের রাজধানী।

🚀মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ :

bcsprostuti face book group 20


মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে অবস্থিত।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার যেখানে গঠিত হয় সেখানে এই


স্মৃতিসৌধটি গড়ে তোলা হয়েছে।

এর স্থপতি তানভীর করিম।

স্মৃতিসৌধটির ভূ মি থেকে ২ ফুট ৬ ইঞ্চি উঁচু বেদীতে অসংখ্য গোলাকার বৃত্ত রয়েছে
যা দ্বারা ১ লক্ষ বুদ্ধিজীবির খুলিকে বোঝানো হয়েছে।

ঝ) নড়াইল জেলা

▪️ মহান মুক্তিযুদ্ধে নড়াইল জেলার বিশেষ অবদান রয়েছে। নড়াইল জেলা


বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুক্তিযোদ্ধা অধ্যুষিত জেলা। এ জেলা হতে প্রায় ২০০০
জন মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছে। দেশের ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে
একজন মরহুম ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ নড়াইলের কৃতি সন্তান।

ঞ) সাতক্ষীরা জেলা :

🚀অন্নপূর্ণা মন্দির :
বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার সদর উপজেলায় অবস্থিত। অন্নপূর্ণা মন্দির
বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। সাতক্ষীরা সদর উপজেলা থেকে ১
কিলোমিটার পূর্বদিকে অবস্থিত। এলাকাটি মায়ের বাড়ি নামেই পরিচিত।

bcsprostuti face book group 21


একই স্থানে পাঁচটি ভিন্ন মন্দির।সেগুলি হল- কালী মাতা মন্দির, শিবমন্দির,
কালভৈরব মন্দির, অন্নপূর্ণা মন্দির, রাধাগোবিন্দ মন্দির অবস্থিত বলে একত্রে
সাতক্ষীরা পঞ্চমন্দির বলা হয়। জমিদার বিষ্ণুরাম চক্রবর্তী এই পঞ্চমন্দির নির্মাণ
করেন।

🚀যশোরেশ্বরী কালী মন্দির :


এ শক্তিপীঠটি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ঈশ্বরীপুর গ্রামে অবস্থিত।
যশোরেশ্বরী নামের অর্থ "যশোরের দেবী"। হিন্দু ভক্তদের জন্য এটি একটি পবিত্র
তীর্থস্থান।

🚀গোবিন্দ দেবের মন্দির ঢিবি


🚀ঝঁু ড়িঝাড়া ঢিবি
🚀দরবার স্তম্ভ :
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের মুখে ব্রিটিশ সরকার বঙ্গভঙ্গ রদের ঘোষণা করে ১৯১১ সালে।
১২ই ডিসেম্বর এই ঘোষণার আনুষ্ঠানিক বাস্তবায়নের জন্য সম্রাট জর্জ দিল্লিতে
বৈঠকে বসেন। সম্রাটের এই আগমন উপলক্ষ্যে ও ঐতিহাসিক এই বিজয় উদযাপণ
করতে তলা উপজেলায় দরবার স্তম্ভটি তৈরি করেন রাজনীতিবিদ রাজকুমার বসু।

🚀রেডিও নলতা- নলতা, কালীগঞ্জ, সাতক্ষীরা

bcsprostuti face book group 22


💠 সমাপ্ত 💠
যে কোন জিজ্ঞাসায় ম্যাসেজ করুন ফেসবুক মেসেঞ্জার এ এবং জয়েন করুন ফেসবুক
গ্রুপ এ। আপনার সলিড প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে বিসিএস প্রস্তুতি সব সময় আপনার
পাশে।

অ্যাপ লিংক: https://bcsprostuti.com/app

যে কোন প্রয়োজনে:
📞 0 1894-442944
📧 support@codeminersit.com
দেখা হবে বিজয়ে ✌

bcsprostuti face book group 23

You might also like