অন্তহীন প্রেরণার উৎস লুই প্যাস্টিওর
অবয়ব
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। (নভেম্বর ২০২২) |
লেখক | হোমেন বারগোহাইন |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | তপোন চট্টোপাধ্যায় |
দেশ | ভারত |
ভাষা | অসমীয়া |
ধারাবাহিক | ১৬ ষোল |
বিষয় | জীবনীমূলক |
ধরন | প্ৰবন্ধ সংকলন/ জীবনীগ্রন্থ |
প্রকাশক | স্টুডেন্ট স্টোর'স |
প্রকাশনার তারিখ | ডিসেম্বর, ২০০১ |
মিডিয়া ধরন | মুদ্ৰণ |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৫৬ |
আইএসবিএন | ৮১-৭৬৬৫-১০৮-৭ |
অন্তহীন প্রেরণার উৎস লুই পাস্তুর ( অসমীয়া: অন্তহীন প্ৰেৰণাৰ উৎস লুই পেষ্টিঅ’ৰ ) ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত হোমেন বারগোহাইনের লুই পাস্তুরের জীবনীগ্রন্থ। লুই পাস্তুর ছিলেন ফরাসি রসায়নবিদ এবং মাইক্রোবায়োলজিস্ট, তিনি ২৭ ডিসেম্বর, ১৮২২ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কীভাবে তাঁর বিভিন্ন আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচিয়েছিলেন, বইটি তার জীবন সংগ্রামের কাহিনী অবলম্বনে রচিত। বইটিতে নেপোলিয়নকে নিয়েও কিছু আলোচনা রয়েছে। [১]
লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচয়
[সম্পাদনা]তিনি আসামের একজন প্রখ্যাত লেখক, সাংবাদিক, সমালোচক, কবি এবং ছোটগল্পকার। ১৯৭৮ সালে তাঁর ফাদার অ্যান্ড সন বইয়ের জন্য তিনি সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। [২] হোমেন বারগোহাইন ১৯৩২ সালে আসামের লখিমপুর জেলার ঢাকুয়াখানায় জন্মগ্রহণ করেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বৰগোহাঞি, হোমেন, (2015)। অন্তহীন প্ৰেৰণাৰ উৎস লুই পেষ্টিঅ’ৰ। ষ্টুডেণ্টচ্ ষ্ট’ৰচ্। আইএসবিএন 81-7665-108-7। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ Awards 1955–2007 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ মে ২০০৮ তারিখে Sahitya Akademi Official website.