Location via proxy:   [ UP ]  
[Report a bug]   [Manage cookies]                
বিষয়বস্তুতে চলুন

জুলি দেলপি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জুলি দেলপি
১৯৯১ সালে দেলপি
জন্ম
আলবার্ট দেলপি

(1969-12-21) ২১ ডিসেম্বর ১৯৬৯ (বয়স ৫৪)
প্যারিস, ফ্রান্স
জাতীয়তাফারাসি
অন্যান্য নামআলবার্ট
নাগরিকত্বফারাসি
কর্মজীবন১৯৭৮–বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীমার্ক স্টেরিটেনফিল্ড (২০০৭–২০১২)

জুলি দেলপি (ইংরেজি: Julie Delpy) (জন্ম: ২১ ডিসেম্বর, ১৯৬৯) একজন ফরাসি-মার্কিন অভিনেত্রী, চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার এবং সংগীতশিল্পী। তিনি নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির টিস্ক স্কুল অব দ্য আর্টস থেকে চলচ্চিত্র নির্মাণ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন এবং এ পর্যন্ত ৩০টির অধিক চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। তিনি ইউরোপা ইউরোপা (১৯৯০), দ্য ভয়েজার (১৯৯১), থ্রি কালারস: হোয়াইট (১৯৯৩), বিফোর সানরাইজ (১৯৯৫), বিফোর সানসেট (২০০৪) এবং বিফোর মিডনাইট (২০০৪) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি তিনটি সেজার পুরস্কার, দুইটি অনলাইন ফিল্ম ক্রিটিকস সোসাইটি পুরস্কার, এবং দুটি একাডেমি পুরস্কারের জন্যে মনোনীত হয়েছেন। ১৯৯০ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেয়ার পর ২০০১ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব লাভ করেন।[][]

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

দেলপি ১৯৬৯ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আলবার্ট দেলপি একজন মঞ্চ পরিচালক এবং মা মেরি পিলেট একজন মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। বাবা -মার সুবাদে ছোটবেলায় মঞ্চের সাথে পরিচয় ঘটে একমাত্র সন্তান দেলপির। এ প্রসঙ্গে দেলপির নিজের উক্তি উল্লেখ্য,

চলচ্চিত্র জীবন

[সম্পাদনা]

১৯৮৪ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে নির্মাতা জঁ-লুক গদার, তার ডিটেকটিভ (১৯৮৫) ছবিতে দেলপিকে অন্তর্ভুক্ত করেন। দুই বছর পর, দেলপি বার্টার্ন্ড ট্যভেরনিয়রের লা প্যাশন বীট্রাইচ(La Passion Béatrice) (১৯৮৭) কাজ করেন এবং এতে অনবদ্য অভিনয়ের জন্য সিজার এ্যাওয়ার্ড ফর মোস্ট প্রমিজিং এ্যাক্টরস শ্রেনীতে মনোনীত হন। পরে তিনি অর্জিত অর্থ দিয়ে নিউ ইয়র্ক ভ্রমনে যান। তবে ইউরোপা ইউরোপ(১৯৯০) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমেই তিনি আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতি লাভ করেছেন। এই চলচ্চিত্রে তিনি জার্মান প্রো-নাজি চরিত্রে অভিনয় করেন যে কিনা না জেনেই জিউশ বীর সোলেমন পেরেলের সাথে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হন। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তাকে অনর্গল জার্মান বলতে হয়েছিল।[]

সংগীত

[সম্পাদনা]

জুলি দেলপি অভিনয়ের পাশাপাশি সংগীত চর্চাও করেন। তিনি ২০০৩ সালে শিরোনাম-অ্যালবাম, জুলি দেলপি প্রকাশ করেন। এই অ্যালবামের তিনটি গান–"এ্যা ওয়াল্টজ ফর এ্যা নাইট," "এ্যান ওশেন এপার্ট," এবং "যে ট'আইমে ট্যান্ট"– তার বিফোর সানসেট চলচ্চিত্রে অন্তর্ভুক্ত ছিল। এছাড়াও তিনি মার্ক কলিনের "লালালা" শেষাংশে টু ডেজ ইন প্যারিস গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, এবং এখানকার সবকটি অরজিনাল স্কোর তিনিই লিখেছেন। দেলপি ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র দ্য কাউন্টলেস'র সংগীত রচনা করেছেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. IMDB "Julie Delpy" |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১১ 
  2. The New York Times "Julie Delpy Biography" |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১১ 
  3. "Julie Delpy Movie and Career Information"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১১ 

বহি:সংযোগ

[সম্পাদনা]