জুল ভার্ন
জ্যুল ভ্যার্ন | |
---|---|
জন্ম | জ্যুল গাব্রিয়্যাল ভ্যার্ন ৮ ফেব্রুয়ারি ১৮২৮ নঁত, ফ্রান্স |
মৃত্যু | ২৪ মার্চ ১৯০৫ আমিয়াঁ, ফ্রান্স | (বয়স ৭৭)
সমাধিস্থল | লা মাদল্যান গোরস্তান, আমিয়াঁ, ফ্রান্স |
পেশা |
|
ভাষা | ফরাসি |
সময়কাল | ১৮৫০–১৯০৫ |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি |
এই পাঁচটিসহ ভ্যার্নের বেশিরভাগ উপন্যাস ভোয়াইয়াজ এক্সত্রাঅর্দিন্যার সংকলনে প্রকাশিত হয়েছিল। |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | লেজিওঁ দনর – অফিসার (১৮৯২) |
দাম্পত্যসঙ্গী | অনরিন আন এবে দ্যু ফ্র্যাস্ন দ্য ভিয়ান (বি. ১৮৫৭) |
সন্তান | ৩: ১ ছেলে: মিশেল ভ্যার্ন ২ সৎ মেয়ে: ভালঁতিন মোরেল স্যুজান মোরেল |
স্বাক্ষর |
জ্যুল গাব্রিয়্যাল ভ্যার্ন[ক] (ফরাসি: Jules Gabriel Verne, উচ্চারণ: [ʒyl gabʁijɛl vɛʁn]; ৮ই ফেব্রুয়ারি ১৮২৮ – ২৪শে মার্চ ১৯০৫)[১] ছিলেন একজন ফরাসি ঔপন্যাসিক, কবি ও নাট্যকার। প্রকাশক পিয়্যার-জ্যুল এৎজেলের সঙ্গে জোট বাঁধার মধ্য দিয়ে তিনি কালজয়ী ভোয়াইয়াজ এক্সত্রাঅর্দিন্যার রচনা করেন,[১] যা মূলত পৃথিবীর কেন্দ্রে যাত্রা (১৮৬৪), সমুদ্রের নীচে কুড়ি হাজার লিগ (১৮৭০) এবং আশি দিনে বিশ্বভ্রমণ (১৮৭২)-সহ একাধিক বেস্টসেলিং রোমাঞ্চকর আভিযানিক উপন্যাসের একটি সংকলন। তাঁর তথ্যসমৃদ্ধ উপন্যাসগুলো সাধারণত ১৯শ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের প্রেক্ষিতে সেই সময়কার প্রযুক্তিগত অগ্রগতির বিষয়টি বিবেচনা করে রচিত।
ভ্যার্ন অসামান্য সব বিজ্ঞান কল্পকাহিনী রচনার জন্য বিখ্যাত। উড়োজাহাজ, রকেট কিংবা সাবমেরিনের বাস্তবিক ও ব্যবহারিক প্রয়োগের অনেক পূর্বেই তিনি মহাকাশ ভ্রমণ ও সমুদ্রের তলদেশে ভ্রমণের কল্পকাহিনী লিখেছিলেন। পৃথিবীতে আগাথা ক্রিস্টির পরেই তাঁর লেখা সবচেয়ে বেশি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তাঁর লেখা বেশ কিছু কাহিনী নিয়ে চলচ্চিত্র ও নাটকও নির্মিত হয়েছে।
জ্যুল ভ্যার্নের জন্ম ১৮২৮ সালে ফ্রান্সের পশ্চিমে বিস্কে উপসাগরের তীরে অবস্থিত নঁত নামের বন্দর শহরে। তাঁর বাবা পিয়ের ভ্যার্ন, এবং মা সোফি আলৎ দ্য লা ফুই। তাঁর শৈশব কাটে এখানকার বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। তারা গ্রীষ্মকাল কাটাতেন নঁতের কাছেই ব্রে শহরে। সেখানে ভ্যার্ন ও তাঁর ভাই পল প্রায়ই এক ফ্রঁ দিয়ে এক দিনের জন্য নৌকা ভাড়া নিতেন। ভ্যার্নের মতে, নদীতে প্রচুর জলযানের চলাচলের দৃশ্য তাঁর কল্পনাশক্তির স্ফুরণ ঘটায়। ১২ বছর বয়সে জাহাজের কেবিনবয় হিসেবে কাজ নিয়ে বাড়ি থেকে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে মায়ের কাছে প্রতিজ্ঞা করেন এখন থেকে নিজের মনের মধ্যেই ঘুরে বেড়াবেন। বাবার ইচ্ছায় আইন বিষয়ে পড়াশোনা করে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে বেশ প্রসার লাভ করেন। অভিযানপ্রিয় জ্যুল ভ্যার্ন খুব দ্রুত বিরক্ত হয়ে পড়েন এ পেশার প্রতি এবং ১৮৬৭ সালে আইন ব্যবসা ছেড়ে পাড়ি জমান আমেরিকায়।
সাহিত্যাঙ্গনে ভ্যার্নের প্রবেশ ঘটে মঞ্চনাটক লেখার মাধ্যমে। তাঁর লেখা মঞ্চনাটক বেশ জনপ্রিয়তা পায়। তার লেখা প্রথম বই বেলুনে পাঁচ সপ্তাহ অত্যন্ত অবাস্তব বলে কোন প্রকাশক ছাপতে রাজী না হওয়ায় তিনি রেগে গিয়ে এর পাণ্ডুলিপি আগুনে পুড়িয়ে ফেলার সময় তার স্ত্রীর হস্তক্ষেপে তা রক্ষা পায়। পরে এ বইটি প্রকাশিত হলে রাতারাতি প্রচন্ড জনপ্রিয়তা পায়। ব্যক্তিগত জীবনে প্রচণ্ড ঘরকুনো এই লেখক তার বাড়ীর চিলেকোঠায় বসেই লিখে গেছেন বিশ্বমাতানো সব কল্পবিজ্ঞান কাহিনী। তার সৃষ্ট চরিত্রগুলির মধ্যে ফিলিয়াস ফগ্, ক্যাপ্টেন নিমো, রোবার ও ক্যাপ্টেন হ্যাটেরাস উল্লেখযোগ্য। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ ও নানা সাহেবের ইতিহাস আশ্রিত তার উপন্যাস টাইগার্স এন্ড ট্রেটস-এ অবিভক্ত ভারতবর্ষ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের নিখুঁত বর্ণনা পাওয়া যায়। জুল ভার্ন মৃত্যুবরণ করেন ২৪ মার্চ ১৯০৫ আমেরিকায়।
সম্মাননা
[সম্পাদনা]ফ্রান্স সাহিত্য অ্যাকাডেমি তাকে "অর্ডার অব মেরিট" সম্মানে ভূষিত করে। জুল ভার্ন ইংল্যান্ড রয়াল অ্যাকাডেমির সম্মানসূচক সদস্যপদ লাভ করেন।
গ্রন্থতালিকা
[সম্পাদনা]এই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। |
উপন্যাস
[সম্পাদনা]- ১৮৫৯ : ভোয়াইয়াজ আ রকুলোঁ অনংলতের এ অনেকস (Voyage à reculons en Angleterre et en Écosse)-- ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডে পশ্চাৎমুখী ভ্রমণ--
- ১৮৬২ : ল্য কোঁত দ্য শঁতলেন (Le Comte de Chanteleine)-- শঁতলেনের কাউন্ট—The Count of Chanteleine
- ১৮৬৩ : সাঁক সমেন অঁ বালোঁ (Cinq semaines en ballon)-- বেলুনে পাঁচ সপ্তাহ-- Five Weeks in a Balloon
- ১৮৬০ : পারি ও ভাঁতিয়েম সিয়েক্ল (Paris au XXe siècle)-- বিংশ শতকের প্যারিস-- Paris in the Twentieth Century
- ১৮৬৪-১৮৬৭ : লেজাভন্তুর দু কাপিতেন আতেরা (Les Aventures du capitaine Hatteras) -- ক্যাপ্টেন হ্যাটেরাসের অভিযান-- The Adventures of Captain Hatteras
- ১৮৬৪ : ভোয়াইয়াজ ও সঁত্র্ দ্য লা তের (Voyage au centre de la Terre)-- ভূকেন্দ্রে অভিযান-- A Journey to the center of the Earth
- ১৮৬৫ : দ্য লা তের আ লা লুন (De la Terre à la Lune)-- পৃথিবী থেকে চাঁদে/চাঁদে অভিযান (সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নাম)-- From the Earth to the Moon
- ১৮৬৬-১৮৬৮ : লেজঁফঁ দু কাপিতেন গ্রঁ (Les Enfants du Capitaine Grant)-- ক্যাপ্টেন গ্রান্টের শিশুদের খোঁজে
- ১৮৬৯ : ভাঁত মিল লিও সু লে মের (Vingt mille lieues sous les mers)-- সাগরের তলে বিশ হাজার লিগ/পাতাল অভিযান (সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নাম)-- Twenty Thousand Leagues Under the sea
- ১৮৬৯ : ওতুর দ্য লা লুন (Autours de la Lune)-- চাঁদ প্রদক্ষিণ-- Around the Moon
- ১৮৭০ : লোঁক্ল্ রোবাঁসোঁ (১৯৯৩ সালে প্রকাশিত) (L'oncle Robinson)
- ১৮৭০-১৮৭৪ : ল শঁসেলর (Le Chancellor)-- The Chancellor
- ১৮৭০ : আভঁতুর দ্য ত্রোয়া রুস এ দ্য ত্রোয়া জংলে দঁ লাফ্রিক ওস্ত্রাল (Aventures de trois Russes et de trois Anglais dans l'Afrique australe)-- তিন ইংরেজ ও তিন রুশের দক্ষিণ আফ্রিকা অভিযান-- The Adventures of Three Englishmen and Three Russians in South Africa
- ১৮৭১ : উন ভিল ফ্লোতঁত (Une ville flottante]]-- ভাসমান শহর—The Floating City
- ১৮৭১-৭২ : Le Pays des fourrures-- --The Fur Country
- ১৮৭২ : Le Tour du monde en quatre-vingts jours—আশি দিনে বিশ্বভ্রমণ—Around the World in Eighty Days
- ১৮৭৩-75 : L'Île mystérieuse—রহস্যময় দ্বীপ-- The Mysterious Island
- ১৮৭৪-75 : Michel Strogoff—মাইকেল স্ট্রগফ (সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নাম)-- Michael Strogoff
- ১৮৭৪-৭৬ : Hector Servadac—ধূমকেতুতে চড়ে-- Hector Sarvadac/Off on a Comet
- ১৮৭৬-৭৭ : Les Indes noires—গুহার শিশুরা/পাতাল শহর—The Black Indies/Black Diamonds/The Underground City/The Children of the Cavern
- ১৮৭৭-৭৮ : Un capitaine de quinze ans—পনের বছরের ক্যাপ্টেন-- Dick Sand, A Captain at Fifteen
- ১৮৭৮ : Les Tribulations d'un chinois en Chine—ট্রিবিলিউশন অফ অ্যা চাইনিজ জেন্টেলম্যান (সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নাম)-- Tribulations of a Chinese Gentleman
- ১৮৭৯ : Les Cinq Cents Millions de la Bégum—বেগমের রত্নভান্ডার (সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নাম)-- The Begum's Fortune
- ১৮৭৯ : La Maison à vapeur—বাষ্পঘর—The Steam House
- ১৮৮০ : La Jangada—আমাজনে আট হাজার লিগ-- Eight Hundred Leagues on the Amazon
- ১৮৮১ : L'École des Robinsons—রবিনসনদের জন্য বিদ্যালয়/স্কুল ফর রবিনসন্স (সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত নাম)
- ১৮৮১ : Le Rayon vert—সবুজ রশ্মি-- The Green Ray
- ১৮৮২ : Kéraban-le-Têtu—অনমনীয় কিরাবান --Kéraban the Inflexible
- ১৮৮৩ : Archipel en feu—অগ্নি দ্বীপপুঞ্জ—The Archipelago of Fire
- ১৮৮৩ : L'Étoile du sud-- --The Vanished Diamond
- ১৮৮৩-৮৪ : Mathias Sandorf--
- ১৮৮৪ : L'Épave du «Cynthia» (André Laurie এর সহায়তায়)
- ১৮৮৫ : Robur le conquérant—সর্বাধিকারী রোবার—Robur the Conqueror/The Clipper of the Clouds
- ১৮৮৫ : Un billet de loterie
- ১৮৮৫-৮৬ : Nord contre Sud
- ১৮৮৫ : Le Chemin de France
- ১৮৮৬-৮৭ : Deux ans de vacances
- ১৮৮৭-৮৮ : Famille-sans-nom—নামবিহীন পরিবার-- Family Without a Name
- ১৮৮৮ : Sans dessus dessous—উত্তর মেরুর ক্রয়—The Purchase of the North Pole
- ১৮৮৯ : Le Château des Carpates—কারপাথিয়ার প্রাসাদ--The Carpathian Castle
- ১৮৮৯ : César Cascabel
- ১৮৯০ : Mistress Branican
- ১৮৯১ : Claudius Bombarnac
- ১৮৯১ : P'tit-Bonhomme
- ১৮৯১ : La Journée d'un journaliste américain en 2890
- ১৮৯২ : Mirifiques aventures de maître Antifer
- ১৮৯৩ : L'Île à hélice
- ১৮৯৩ : Un drame en Livonie (revu en 1903 et publié en 1904)
- ১৮৯৪ : Le Superbe Orénoque
- ১৮৯৪ : Face au drapeau
- ১৮৯৫ : Clovis Dardentor
- ১৮৯৫ : Le Sphinx des glaces
- ১৮৯৬ : Le Village aérien (publié en 1901 sous le titre La Grande Forêt)
- ১৮৯৬ : Seconde patrie
- ১৮৯৭ : Le Testament d'un excentrique
- ১৮৯৭-৯৮ : En Magellanie, le fils de Jules Verne a modifié le manuscrit de son père et l'a édité sous le nom de Les Naufragés du « Jonathan »
- ১৮৯৮ : Le Secret de Wilhelm Storitz (revu en 1901 et publié seulement en 1985)
- ১৮৯৮ : Les Frères Kip
- ১৮৯৯ : Les Histoires de Jean-Marie Cabidoulin
- ১৮৯৯ : Bourses de voyage
- ১৮৯৯-১৯০০ : Le Volcan d'or (publié seulement en 1989)
- ১৯০১ : Le Beau Danube jaune
- ১৯০১ : Le Phare du bout du monde—পৃথিবীর শেষ সীমান্তের বাতিঘর—The Lighthouse at the End of the World
- ১৯০১ : La Chasse au météore—সোনালি উল্কার পশ্চাদ্ধাবন—The Chase of the Golden Meteor
- ১৯০১ : Le Pilote du Danube—দানিয়ূবের নাবিক-- The Danube Pilot
- ১৯০২ : L'Invasion de la mer—সমুদ্র আক্রমণ—Invasion of the Sea
- ১৯০২-০৩ : Maître du Monde—পৃথিবীর রাজা-- Master of the World
Recueils de nouvelles
[সম্পাদনা]- ১৮৭৪ : Le Docteur Ox
- ১৯১০ : Hier et demain
Conte fantastique
[সম্পাদনা]-->
পাদটীকা ও তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Evans, Arthur B. (২৩ এপ্রিল ২০২০)। "Jules Verne: French author"। Encyclopædia Britannica, Inc.। Encyclopædia Britannica (online সংস্করণ)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- William Butcher, Arthur C. Clarke (Introduction) (2006). Jules Verne: The Definitive Biography. আইএসবিএন ১-৫৬০২৫-৮৫৪-৩
- Herbert R. Lottman (1997). Jules Verne: An Exploratory Biography. আইএসবিএন ০-৩১২-১৪৬৩৬-১
- Philippe Melot, Jean-Marie Embs (2005).Le Guide Jules Verne. Les Editions de l'Amateur, Paris.আইএসবিএন ২-৮৫৯১৭-৪১৭-৬
- Françoise Schiltz (2011). The Future Revisited: Jules Verne on Screen in 1950s America. Chaplin Books, Gosport. আইএসবিএন ০-৯৫৬৫৫৯৫-২-২
- Marguerite Allotte de la Fuÿe (১৯২৮)। Jules Verne, sa vie, son oeuvre (Original সংস্করণ)। Paris: Simon Kra।
- Translated as Marguerite Allotte de la Fuÿe (১৯৫৪)। Jules Verne। Erik de Mauny (transl.)। London: Staples Press।
- Marguerite Allotte de la Fuÿe (১৯৬৬)। Jules Verne, sa vie, son oeuvre (2nd সংস্করণ)। Hachette।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]Bibliography
Sources
- গুটেনবের্গ প্রকল্পে Jules Verne-এর সাহিত্যকর্ম ও রচনাবলী (ইংরেজি)
- Jules Verne's works: text, concordances and frequency list
- A Jules Verne Centennial 1905–2005: A selection of early Jules Verne books and illustrations at the Smithsonian Institution Libraries edited by Norman M. Wolcott.
- Zvi Har'El's Jules Verne Collection ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ এপ্রিল ২০০৫ তারিখে, including the Jules Verne Virtual Library ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ এপ্রিল ২০০৫ তারিখে, online sources of 51 of Jules Verne's novels translated into eight languages.
- The Jules Verne Collecting Resource Page, complete online sources, posters, cards, autographs, first edition covers, etc..
Biography
Reviews
- "Jules Verne: Father of Science Fiction?" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ আগস্ট ২০০৮ তারিখে, John Derbyshire, The New Atlantis, Number 12, Spring 2006, pp. 81–90. A review of four new Jules Verne translations from the "Early Classics of Science Fiction" series by Wesleyan University Press.
- Jules Verne: An Exploratory Biography ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ এপ্রিল ২০১১ তারিখে, by Herbert R. Lottman – a review.
Misc
- The maps from the Voyages Extraordinaires, scans of all the maps that were included in the original editions of Jules Verne’s novels.
- Jules Verne Museum located in Nantes, France.
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি