বেঙ্গল আর্মি
বেঙ্গল আর্মি | |
---|---|
সক্রিয় | ১৭৫৬-১৮৯৫ (বেঙ্গল আর্মি) ১৮৯৬-১৯০৮ (ভারতীয় সেনাবাহিনীর বেঙ্গল কমান্ড) |
শাখা | ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী |
ধরন | সামরিক সংগঠন |
আকার | ১,০৫,০০০ (১৮৭৬)[১] |
গ্যারিসন/সদরদপ্তর | নৈনিতাল, নৈনিতাল জেলা |
বেঙ্গল আর্মি ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি অংশের সেনাবাহিনী।
প্রেসিডেন্সিগুলোর মত প্রেসিডেন্সি আর্মিগুলোও গভর্নমেন্ট অব ইন্ডিয়া এক্ট ১৮৫৮ (সিপাহী বিদ্রোহের পর প্রণিত) প্রণয়নের আগ পর্যন্ত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে ছিল। এই আইন পাশের পর তিনটি প্রেসিডেন্সিই ব্রিটিশ মুকুটের সরাসরি তত্ত্বাবধানে চলে যায়।
১৮৯৫ সালে তিনটি প্রেসিডেন্সির সেনাবাহিনী ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে একীভূত করা হয়।
প্রাক ইতিহাস
[সম্পাদনা]বেঙ্গল আর্মি এর ইউরোপীয় রেজিমেন্ট থেকে ১৭৫৬ সালে গঠিত হয়।[২] পরের বছর স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করা বাঙালি সিপাহীদের নিয়ে ‘’লাল পল্টন’’ ব্যাটেলিয়ন গঠিত হয়। ব্রিটিশ সেনাদের মত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও অস্ত্রধারী এই বাহিনী ১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধে অংশ নেয় এবং ১৭৬৪ সাল পর্যন্ত ২০টিরও বেশি ভারতীয় ব্যাটেলিয়ন গড়ে উঠে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে বেঙ্গল আর্মির শক্তিবৃদ্ধি করে। ১৭৯৬ সাল নাগাদ তিন ব্যাটেলিয়ন ইউরোপীয় গোলন্দাজ, তিন রেজিমেন্ট ইউরোপীয় পদাতিক, দশ রেজিমেন্ট ভারতীয় অশ্বারোহী এবং বারো রেজিমেন্ট (প্রত্যেকটিতে দুই ব্যাটেলিয়ন করে) ভারতীয় পদাতিক বাহিনী গড়ে তোলে।[৩]
১৮২৪ সালে বেঙ্গল আর্মিকে পুনরায় সংগঠিত করা হয়। নিয়মিত পদাতিক বাহিনীকে ৬৮টি একক ব্যাটেলিয়ন রেজিমেন্টে ভাগ করা হয়। এগুলোকে তাদের প্রতিষ্ঠাকাল অনুযায়ী সংখ্যা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। নয়টি অতিরিক্ত পদাতিক রেজিমেন্ট পরবর্তীকালে গঠিত হয়। ১৮২৬ থেকে ১৮৪৩ এর মধ্যে কয়েকটি ইউনিটকে ভেঙ্গে দেয়া হয়। ১৮৪০ এর দশকে বেঙ্গল আর্মিতে অনিয়মিত পদাতিক ও অশ্বারোহী রেজিমেন্ট এতে নতুন মাত্রা আনে।[৪] এগুলো স্থায়ীভাবে গঠিত ইউনিট হলেও নিয়মিত বাহিনীর তুলনায় এরা নিয়মমাফিক প্রশিক্ষণ ও ব্রিটিশ অফিসার স্বল্প সংখ্যায় পেত। সেনা রিক্রুটের মূল উৎস ছিল উচ্চ বর্ণের ব্রাহ্মণ ও রাজপুত গোষ্ঠী। তবে আটটি নিয়মিত অশ্বারোহী রেজিমেন্ট মূলত মুসলিম সওয়ারদের নিয়ে গঠিত ছিল। ১৮৪০ ও ১৮৫০ এর দশকে বেশ কিছু সংখ্যক নেপালি গুর্খা ও পাঞ্জাবের শিখ গোষ্ঠীর মানুষ বেঙ্গল আর্মির অন্তর্ভুক্ত হয়। গুর্খা ও শিখরা পৃথক ইউনিটে দায়িত্ব পালন করলেও কিছু সংখ্যক পরে পদাতিক রেজিমেন্টের অন্তর্ভুক্ত হয়।
১৮৫৭
[সম্পাদনা]সর্বমোট ৬৪টি নিয়মিত পদাতিক ও অশ্বারোহী রেজিমেন্ট সিপাহী বিদ্রোহের সময় বিদ্রোহ করে। আবার আনুগত্য সন্দেহজনক হওয়ার জন্য কিছুকে ভেঙ্গে দেয়া হয়।[১] ১৮৫৭ সালের পর থেকে বেঙ্গল আর্মিতে বাঙালিদের সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। এর কারণ ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহে তারা প্রাথমিক ভূমিকা পালন করেছিল।[৫] পাঞ্জাবি মুসলিম, শিখ, গুর্খা, বালুচ ও পাঠানদের মধ্য থেকে সংগ্রহ সেনাদের নিয়ে নতুন ও কম বৈশিষ্ট্যের মিল সম্পন্ন বেঙ্গল আর্মি গঠন করা হয়। তবে বিদ্রোহ পূর্ব সময়কার ১২টি পদাতিক রেজিমেন্ট দায়িত্বপালন অব্যাহত রাখে। এদের ক্ষেত্রে রিক্রুটমেন্টের নিয়ম পূর্বের মতই ছিল। বিভিন্ন উৎস থেকে আগত সেনাদের নিয়ে গঠিত বাহিনী বিদ্রোহের জন্য সংগঠিত হতে পারবে না এমন একটা কথা চালু ছিল।[৬]
বিদ্রোহ পরবর্তী অবস্থা
[সম্পাদনা]১৮৯৫ সালে পৃথক তিনটি প্রেসিডেন্সির সেনাবাহিনী বিলুপ্ত করা হয় এবং ভারতের সেনাবাহিনিকে চারটি কমান্ডে ভাগ করা হয়। প্রত্যেক ভাগ একজন লেফটেন্যান্ট জেনারেল দ্বারা পরিচালিত হত। এগুলো হল, মাদ্রাজ (বার্মা সহ), পাঞ্জাব (উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ এর অন্তর্ভুক্ত), বাংলা ও বোম্বে (এডেন সহ)।[৭]
সংগঠন বিন্যাস (বিদ্রোহ পূর্ব)
[সম্পাদনা]বেঙ্গল আর্মিতে ভারতের অধিকাংশ প্রসিদ্ধ ইউনিটগুলো ছিল। যেমন, বাংলার স্কিনার’স হর্স, হিমালয়ের গুর্খা ও খাইবার-পাখতুনখা অঞ্চলের কর্পস অব গাইডস।
অশ্বারোহী
[সম্পাদনা]- গভর্নর জেনারেলের দেহরক্ষী
- ১ম ও ১০ম বেঙ্গল লাইট কেভালরি রেজিমেন্ট। ১৮৫৭-৫৮ সালে এই নিয়মিত রেজিমেন্টের আটটি বিদ্রোহ করে এবং দুইটিকে ভেঙ্গে দেয়া হয়। বিদ্রোহ পরবর্তী সেনাবাহিনীতে এদেরকে রাখা হয়নি।[৮]
- ১ম ও ৪র্থ বেঙ্গল ইউরোপীয়ান লাইট কেভালরি রেজিমেন্ট। বেঙ্গল লাইট কেভালরির আটটি বিদ্রোহী রেজিমেন্টকে সরিয়ে এদেরকে আনার জন্য ব্রিটেনে ১৮৫৭ সালের নভেম্বরে এদেরকে দ্রুত রিক্রুট করা হয়। নামে “ইউরোপীয়ান” শব্দ দ্বারা বোঝা যায় যে এই দলে ভারতীয় সওয়ারদের পরিবর্তে সাদা সৈনিকদের অন্তভুক্ত করা হয়। ১৮৬১ সালে চারটি ইউরোপীয় রেজিমেন্টকে ১৯তম, ২০তম ও ২১তম হুসারদের মত ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে স্থানান্তরিত করা হয়।[৯]
- ১ম ইরেগুলার কেভালরি (স্কিনার’স হর্স)
- ২ম থেকে ১৮ম ইরেগুলার কেভালরি রেজিমেন্ট
- যোধপুর লিজিওন কেভালরি
- বুন্দেলখন্ড লিজিওন কেভালরি
- গোয়ালিয়র কন্টিজেন্ট কেভালরি
- কোটাহ কন্টিজেন্ট কেভালরি
- ভোপাল কন্টিজেন্ট কেভালরি
- ইউনাইটেট মালওয়া কন্টিজেন্ট কেভালরি
- রামগড় ইরেগুলার কেভালরি
- নাগপুর ইরেগুলার কেভালরি
- ১ম থেকে ৩ম আওধ ইরেগুলার কেভালরি রেজিমেন্ট
- ১ম, ২ম ও ৩ম রেজিমেন্ট অব হডসন’স হর্স
- ১ম থেকে ৪র্থ শিখ ইরেগুলার কেভালরি রেজিমেন্ট
- দ্য জাট হর্স ইউমেনরি
- রোহিলাখন্ড হর্স
- দ্য মুতরা হর্স
- আলেক্সান্ডার’স হর্স
- বেরো’স ভলান্টিয়ার্স
- বিহার ইরেগুলার কেভালরি
- বেলুচ হর্স
- বেনারস হর্স
- বেঙ্গল ইউমেনরি কেভালরি
- ক্যালকাটা ভলান্টিয়ার গার্ডস
- দ্য কান্টজো’স ইরেগুলার কেভালরি
- গ্রাহাম’স হর্স
- ২য় গোয়ালিয়র কেভালরি
- ২য় গোয়ালিয়র মাহরাট্টা হর্স
- এইচ. এইচ. দ্য গুইকোয়ার’স হর্স
- জ্যাকসন’স ভলান্টিয়ার হর্স
- জেলান্ধার কেভালরি
- লাহোর লাইট হর্স
- ১ম মাহরাট্টা হর্স
- মেরুট লাইট হর্স
- পেশোয়ার লাইট হর্স
- রাজগাজি ভলান্টিয়ার কেভালরি
- দ্য ভলান্টিয়ার কেভালরি
- লিন্ড’স এন্ড কারটন’স রিসালাহস অব পাঠান হর্স
- ২য় মাহরাট্টা হর্স
- ফেন’স হর্স
- দ্য করপস অব গাইডস, পাঞ্জাব ইরেগুলার ফোর্স
- ১ম থেকে ৫ম রেজিমেন্ট অব কেভালরি অব দ্য পাঞ্জাব ইরেগুলার ফোর্স
গোলন্দাজ
[সম্পাদনা]- বেঙ্গল হর্স আর্টিলারি
- বেঙ্গল ইউরোপীয়ান ফুট আর্টিলারি
- বেঙ্গল নেটিভ ফুট আর্টিলারি
- পাঞ্জাব হর্স আর্টিলারি, পাঞ্জাব ইরেগুলার ফোর্স
প্রকৌশল
[সম্পাদনা]- দ্য করপস অব বেঙ্গল সেপারস এন্ড মাইনারস
- দ্য সেবান্ডি সেপারস এন্ড মাইনারস
পদাতিক
[সম্পাদনা]- ১ম বেঙ্গল (ইউরোপীয়ান) ফুসিলিয়ারস
- ২ম বেঙ্গল (ইউরোপীয়ান) ফুসিলিয়ারস
- ৩য় বেঙ্গল (ইউরোপীয়ান) লাইট ইনফেন্ট্রি
- ৪র্থ, ৫ম ও ৬ষ্ঠ বেঙ্গল ইউরোপীয়ান রেজিমেন্ট
- ১ম রেজিমেন্ট অব পাঞ্জাব বেঙ্গল নেটিভ ইনফেন্ট্রি
- ২য় থেকে ৭৪ম রেজিমেন্ট অব বেঙ্গল নেটিভ ইনফেন্ট্রি (গুর্খা ৬৬ম রেজিমেন্ট অব বেঙ্গল নেটিভ ইনফেন্ট্রি এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল)। এই নিয়মিত রেজিমেন্টগুলোর মধ্যে শুধু বারটি (২১তম, ৩১তম, ৩২তম, ৩৩তম, ৪২তম, ৪৩তম, ৪৭তম, ৫৯তম, ৬৩তম, ৬৫তম, ৬৬তম, ৭০তম বিএনআই) বিদ্রোহ পরবর্তী সময়ে বহাল ছিল।[১০]
- দ্য আলিপুর রেজিমেন্ট
- দ্য রামগড় লাইট ইনফেন্ট্রি
- ৩য় লোকাল ব্যাটেলিয়ন
- দ্য সিরমুর রাইফেল রেজিমেন্ট
- দ্য কামাওন ব্যাটেলিয়ন
- ১ম আসাম লাইট ইনফেন্ট্রি
- ১১ম সিলেট লোকাল লাইট ইনফেন্ট্রি
- দ্য মেরওয়ারা ব্যাটেলিয়ন
- ২য় আসাম লাইট ইনফেন্ট্রি
- যোধপুর লিজিওন
- আউধ ইরেগুলার ফোর্স
- নারবুদ্দা সেবান্ডি কর্পস
- শিখাওয়াতি ব্যাটেলিয়ন
- হরিয়ানা লাইট ইনফেন্ট্রি
- রেজিমেন্ট অব খিলাত-ই-গিলজি
- মালওয়া ভিল কর্পস
- কোটাহ কন্টিজেন্ট
- মেহিদপুর কন্টিজেন্ট
- গোয়ালিয়র কন্টিজেন্ট
- মালঅয়া কন্টিজেন্ট
- ভোপাল কন্টিজেন্ট
- রেজিমেন্ট অব ফিরোজপুর
- রেজিমেন্ট অব লুধিয়ানা
- ক্যামেল কর্পস
- নুসেরি ব্যাটিলিয়ন
- নাগপুর ইরেগুলার ফোর্স
- দেওলি ইরেগুলার ফোর্স
- রেজিমেন্ট অব লখনৌ
- মাহার রেজিমেন্ট
- কামরুপ রেজিমেন্ট
- লান্দহোর রেঞ্জার্স
- কুপুরথালা কন্টিজেন্ট
- ১ম ও ২য় গোয়ালিয়র রেজিমেন্ট
- এলাহাবাদ লেভি
- শাহজাহানপুর লেভি
- কানপুর লেভি
- ফাতেহগড় লেভি
- মুরাদাবাদ লেভি
- মৈনপুরি লেভি
- শিয়ালকোট ইনফেন্ট্রি লেভি
- বেরিলি লেভি
- গুজরামওয়াল্লাহ লেভি
- মেরুট লেভি
- কুমাওন লেভি
- আগ্রা লেভি
- কোল ও সন্থাল লেভি
- রাজপুত লেভি
- লয়াল পুরবিয়াহ রেজিমেন্ট
- কর্পস অব গাইডস, পাঞ্জাব ইরেগুলার ফোর্স
- ১ম থেকে ৪র্থ শিখ ইনফেন্ট্রি রেজিমেন্ট অব দ্য পাঞ্জাব ইরেগুলার ফোর্স
- ১ম থেমে ৬ষ্ঠ পাঞ্জাব ইনফেন্ট্রি রেজিমেন্ট অব দ্য পাঞ্জাব ইরেগুলার ফোর্স
- ৭ম থেকে ২৩ম, রেজিমেন্ট অব পাঞ্জাব ইনফেন্ট্রি
অন্যান্য
[সম্পাদনা]- ১ম বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশ ব্যাটেলিয়ন
কমান্ডার
[সম্পাদনা]প্রেসিডেন্সি আর্মিগুলোর মধ্যে বেঙ্গল আর্মি সর্ববৃহৎ ছিল বিধায় এর কমান্ডারকে ১৮৫৩ থেকে ১৮৯৫ পর্যন্ত কমান্ডার-ইন-চিফ, ইন্ডিয়া বলা হত।[১১]
বেঙ্গল কমান্ডের কমান্ডার ইন চিফরা হলেন
- লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার উইলিয়াম এলিস (১৮৯৫-১৮৯৬)
- লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার বেকার রাসেল (১৮৯৬-১৮৯৮)
- লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার জর্জ লাক (১৮৯৮-১৯০৩)
- লেফটেন্যান্ট-জেনারেল স্যার আলফ্রেড গেসেলি (১৯০৩-১৯০৭)
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Raugh, p. 55
- ↑ Raugh, p. 46
- ↑ Mollo, pp. 13-14
- ↑ Mollo, pp. 51-52
- ↑ Bickers and Tiedemann, p. 231
- ↑ Mason, Philip (১৯৮৬)। A Matter of Honour। পৃষ্ঠা 320& 326 & 359। আইএসবিএন 0-333-41837-9।
- ↑ "Northern Command"। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৩।
- ↑ Mollo, p. 93
- ↑ Mollo, pp. 91-92
- ↑ Carmen, p. 107
- ↑ Raugh, p. 45
সূত্র
[সম্পাদনা]- Bickers, Robert A.; Tiedemann, R. G. (২০০৭)। The Boxers, China, and the World। Rowman & Littlefield। আইএসবিএন 978-0-7425-5395-8।</ref>
- Carmen (১৯৬৯)। Indian Army Uniforms under the British from the 18th century to 1947. Artillery, Engineers and Infantry। Morgan-Grampian Books Ltd। আইএসবিএন 978-0249439564।
- Mollo, Boris (১৯৮১)। The Indian Army। Littlehampton Book Services Ltd। আইএসবিএন 978-0713710748।
- Raugh, Harold (২০০৪)। The Victorians at War, 1815-1914: An Encyclopedia of British Military History। ABC-CLIO Ltd। আইএসবিএন 978-1576079256।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Stubbs, Francis W. Major-General., History Of The Organization, Equipment, And War Services Of The Regiment Of Bengal Artillery, Compiled From Published Works, Official Records, And Various Private Sources (London. Volumes 1 & 2. Henry S. King, 1877. Volume 3. W.H. Allen, 1895). A full detailed history with maps, appendices, etc.).
- Cardew, F. G., Sketch of the Services of the Bengal Native Army: To the Year 1895 (Calcutta: Office of the Superintendent of Government Printing, 1903, reprinted by Naval and Military Press Ltd., 2005, আইএসবিএন ১-৮৪৫৭৪-১৮৬-২) Contents: Chapter I: 1599–1767; II. 1767–1796; III. 1797–1814; IV. 1814–1824; V. 1824–1838; VI. 1838–1845; VII. 1845–1857; VIII. 1857–1861; IX. 1862–1979; X. 1878–1881; XI. 1882–1890; XII. 1891–1895; Appendix: I. A Chronological List of the Corps of the Bengal Army, Showing particulars of their origin and their subsequent history; II. Existing Corps of the Bengal Army, Showing Dates of Raising and Changes in their Titles; III. Commanders-in-chief of the Bengal Army; IV. Chronology list of the Services of the Bengal Native Army; Index.
- Stanley, Peter, White Mutiny: British Military Culture in India 1825-75 (Christopher Hurst, London, 1998).