Location via proxy:   [ UP ]  
[Report a bug]   [Manage cookies]                
বিষয়বস্তুতে চলুন

ভাগাড়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভাগাড় - ব্রাজিল

ভাগাড় বা ধাপার মাঠ হল আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বা পরিশোধনের সবচেয়ে পুরাতন ব্যবস্থা।[] এতে ময়লা বা আবর্জনাকে কোন নির্দিষ্ট স্থানে ফেলে মাটিচাপা দেয়া হয়। ঐতিহাসিকভাবে ভাগাড় সুশৃঙ্খলভাবে বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রচলিত ব্যবস্থা।[] পৃথিবীর বহু জায়গায় এটি দেখতে পাওয়া যায়।[]

আবর্জনাভূমি নানান ধরনের হতে পারে (যেখানে একজন ময়লা উৎপাদনকারী তার বর্জ্য, উৎপন্ন স্থানেই নিজস্ব জায়গায় ফেলবে) অথবা সকলের জন্য ব্যবহার্য হতে পারে, যেখানে অনেক উৎপাদনকারী ময়লা ফেলবেন। অনেক ভাগাড়ই আবর্জনা ফেলা ছাড়াও অন্য কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে, যেমন - অস্থায়ীভাবে বর্জ্য জমা রাখার জন্য এবং ঘনীকৃত করে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতির জন্য কিংবা আবর্জনা প্রক্রিয়াকরণের কাজে (বেছে আলাদা করা, পরিশোধন করা কিংবা পুনর্ব্যবহারোপোযোগী করে তোলা)।

বাংলাদেশের ভাগাড়গুলি

[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে এখনও বিজ্ঞানসম্মতভাবে আবর্জনা ব্যবস্থাপনার জন্য কোন সরকারী ভাগাড় গড়ে ওঠেনি।[] বেশিরভাগ পৌরসভা ময়লা সংগ্রহ করে সেটাকে কোন গর্তে বা নিচু জায়গায় ফেলে থাকে।[] তবে রাজধানী ঢাকাতে দুটি পরিবেশসম্মত আবর্জনা ব্যবস্থাপনা কলে চালু করা হবে৷ এর একটি মাতুয়াইলে এবং অন্যটি আমিনবাজারে৷ একটি রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের জন্য এবং অন্যটি পশ্চিমাঞ্চলের জন্য৷ রাজধানীর সব আবর্জনা এ দুটি স্থানে ফেলা হয়৷ তবে এসব ভাগাড়ে বর্জের পরিমাণ সক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি।[]

পরিশিষ্ট

[সম্পাদনা]

পরিভাষা

[সম্পাদনা]
  • Landfill - ভাগাড়
  • Compaction - ঘনীকরণ
  • Compacted - ঘনী করা

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "First landfill sites"Guinness World Records 
  2. "Landfills"education.nationalgeographic.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১১ 
  3. "Largest landfills in the world"Statista (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১১ 
  4. ভৈরব, সুমন মোল্লা। "উন্মুক্ত স্থানে ময়লার ভাগাড়"www.prothomalo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১১ 
  5. ঝালকাঠি, প্রতিনিধি। "সুগন্ধা যেন পৌরসভার ময়লার এক ভাগাড়"www.prothomalo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১১ 
  6. চন্দন, মো শাহনেওয়াজ খান (২০২১-০৮-০৪)। "মাতুয়াইল ময়লার ভাগাড়: দুর্ভোগে এলাকাবাসী, ঝুঁকিতে পরিবেশ"দ্য ডেইলি স্টার Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১১